সাধারণ শিক্ষকদের নতুন সংজ্ঞা নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন থেকে
গ্রন্থাগারিক, সহকারি গ্রন্থাগারিক এবং খন্ডকালীন শিক্ষাদানে রত কেউ শিক্ষক
হিসেবে গণ্য হবেন না। নতুন বছরের শুরুর দিন প্রকাশিত গেজেটে এ কথা বলা
হয়েছে। নতুন এই বিধান মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তুরের বেসরকারি
স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসায় নিযুক্ত গ্রন্থাগারিক, সহকারি গ্রন্থাগারিক ও
খ-কালীন শিক্ষকের প্রযোজ্য হবে। উচ্চ আদালতের আদেশে এবং সরকারের
অনুমোদনক্রমে ঢাকা শিক্ষাবোর্ড ‘মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটি ও গভর্নিং বডি প্রবিধানমালা ২০০৯’ সংশোধন করে
পরিপত্র জারি করেছে। গত বছরের ২২ ডিসেম্বর জারি করা পরিপত্রটি ১ জানুয়ারি
গেজেট আকারে প্রকাশ হয়।
২১ দফা সংশোধন, সংযোজন ও প্রতিস্থাপনের পর প্রকাশিত গেজেটের অনুচ্ছেদ-৩ -এ বলা হয়েছে, “..গ্রন্থাগারিক, সহকারি গ্রন্থাগারিক এবং অফিস ব্যবস্থাপনার জন্য বা খণ্ডকালীন শিক্ষাদানের জন্য নিযুক্ত কোনো ব্যক্তি শিক্ষক হিসেবে গণ্য হইবেন না।”
সূত্রঃ
২১ দফা সংশোধন, সংযোজন ও প্রতিস্থাপনের পর প্রকাশিত গেজেটের অনুচ্ছেদ-৩ -এ বলা হয়েছে, “..গ্রন্থাগারিক, সহকারি গ্রন্থাগারিক এবং অফিস ব্যবস্থাপনার জন্য বা খণ্ডকালীন শিক্ষাদানের জন্য নিযুক্ত কোনো ব্যক্তি শিক্ষক হিসেবে গণ্য হইবেন না।”
সূত্রঃ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন