শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ২০১১ খ্রিস্টাব্দের ১৩ নভেম্বর এর কালো পরিপত্রের
মাধ্যমে ২০১১ খ্রিস্টাব্দের ১৩ নভেম্বরে পরে অনুমতি প্রাপ্ত ও বৈধভাবে
নিয়োগপ্রাপ্ত কম্পিউটার (আইসিটি) প্রায় ১৩০০ শিক্ষকদের এমপিও ভুক্তি বন্ধ
রাখা হয়েছে। একই সাথে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন ভাতা প্রদানের
জন্য বলা হয়েছে। যা অমানবিক।
যারা এই সকল আইন কানুন প্রণয়ন করেন তারা কি জানেন যে, মফস্বল এলাকায় অবস্থিত প্রতিষ্ঠান সমূহের সাধারণ
খরচ চালাতে শিক্ষকদেরকে চাঁদা দিতে হয়। আর সেখানে একজন শিক্ষকের মাসিক
বেতনতো দূরের কথা। আর সবচেয়ে দুঃখ জনক বিষয়টি হলো-কম্পিউটার শিক্ষকরা বিলের
খবর দেন, বিল তৈরি করেন কিন্তু তারা নিজেরা বেতন বঞ্চিত। আর এর পুরোটাই
শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও মাউশির দুর্নীতির কারণে হচ্ছে। মাউশির দুর্নীতিবাজ
এলিয়াছ গংরা লাখ লাখ টাকার বিনিময়ে তিন হাজারেরও বেশি অবৈধ এমপিও দিয়েছেন।
(তথ্যসূত্র: দৈনিক শিক্ষা ডটকম)।
খোদ ২০১১ খ্রিস্টাব্দের ১৩ নভেম্বর এর পরের অনুমোদন প্রাপ্ত কম্পিউটার শিক্ষকদেরকেও ৩ থেকে ৫ লাখ টাকার বিনিময়ে এমপিও দিয়েছেন। এতে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকা গচ্ছা দিতে হচ্ছে। কিন্তু শিক্ষা মন্ত্রনালয় বা সরকার এলিয়াছ গংদের কিছুই করতে পারেনি। এতে প্রতিয়মান হয় যে, মাউশি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পদস্থ ঘুষখোর কর্মকর্তারা ইচ্ছা করেই অবৈধ পরিপত্রের মাধ্যমে কম্পিউটার শিক্ষকদের এমপিও ৫ থেকে ৬ বছর ধরে বন্ধ করে রেখেছেন।
কারণ, তারা দেখেছেন, পরিপত্রের সংশোধন এনে কম্পিউটার শিক্ষকদের এমপিও দিলে তারা ৩ থেকে ৫ লাখ টাকার শেয়ার পাবে না। আর যদি ৩ থেকে ৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ২ থেকে ১টি করে এমপিও দেন, তবে তাদের অবৈধ আয় সমান বেগে চলবে। অথচ কম্পিউটার বা আইসিটি বিষয়টি এখন বাধ্যতামূলক কিন্তু শিক্ষকরা এমপিওবিহীন। যা মানবতা বিরোধী।
মাউশির মহাপরিচালক ও শিক্ষা সচিবসহ সংশ্লিষ্ট সকলের উপলব্ধি করা উচিৎ ঐ সকল কম্পিউটার শিক্ষকরাও মানুষ তাদেরও সংসার, ছেলে-মেয়ে, মাতা-পিতা আছে। তাদেরকেও মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে হয়। তারাও প্রজাতন্ত্রের নাগরিক। তাদের মৌলিক চাহিদা পূরন করা সরকারের কর্তব্য। আর যারা বা যিনি এই কালো পরিপত্র প্রণয়ন করেছেন তিনি বা তারা কোন সুস্থ মানুষ হতে পারেন না।
খোদ ২০১১ খ্রিস্টাব্দের ১৩ নভেম্বর এর পরের অনুমোদন প্রাপ্ত কম্পিউটার শিক্ষকদেরকেও ৩ থেকে ৫ লাখ টাকার বিনিময়ে এমপিও দিয়েছেন। এতে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকা গচ্ছা দিতে হচ্ছে। কিন্তু শিক্ষা মন্ত্রনালয় বা সরকার এলিয়াছ গংদের কিছুই করতে পারেনি। এতে প্রতিয়মান হয় যে, মাউশি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পদস্থ ঘুষখোর কর্মকর্তারা ইচ্ছা করেই অবৈধ পরিপত্রের মাধ্যমে কম্পিউটার শিক্ষকদের এমপিও ৫ থেকে ৬ বছর ধরে বন্ধ করে রেখেছেন।
কারণ, তারা দেখেছেন, পরিপত্রের সংশোধন এনে কম্পিউটার শিক্ষকদের এমপিও দিলে তারা ৩ থেকে ৫ লাখ টাকার শেয়ার পাবে না। আর যদি ৩ থেকে ৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ২ থেকে ১টি করে এমপিও দেন, তবে তাদের অবৈধ আয় সমান বেগে চলবে। অথচ কম্পিউটার বা আইসিটি বিষয়টি এখন বাধ্যতামূলক কিন্তু শিক্ষকরা এমপিওবিহীন। যা মানবতা বিরোধী।
মাউশির মহাপরিচালক ও শিক্ষা সচিবসহ সংশ্লিষ্ট সকলের উপলব্ধি করা উচিৎ ঐ সকল কম্পিউটার শিক্ষকরাও মানুষ তাদেরও সংসার, ছেলে-মেয়ে, মাতা-পিতা আছে। তাদেরকেও মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে হয়। তারাও প্রজাতন্ত্রের নাগরিক। তাদের মৌলিক চাহিদা পূরন করা সরকারের কর্তব্য। আর যারা বা যিনি এই কালো পরিপত্র প্রণয়ন করেছেন তিনি বা তারা কোন সুস্থ মানুষ হতে পারেন না।
তাই, মাউশি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি বিনীত অনুরোধ তারা যেন নিজেদের হীন স্বার্থ চরিতার্থ না করে পরিপত্রের সংশোধন এনে ঐ সকল কম্পিউটার শিক্ষকদের চাকরিতে যোগদান থেকে এমপিও প্রদান করেন। আল্লাহ আপনাদের মঙ্গল করবেন।
writer :
ইমাম হোসাইন(Feni)
যারাএ ব্যাপারে নীরব তারা কি মানুষ না ------
উত্তরমুছুন